বাগান করার আনন্দ অনুচ্ছেদ রচনা অথবা অনুচ্ছেদ বাগান করার আনন্দ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? সামনে আপনার পরীক্ষা? খুব সুন্দর প্রিপারেশন নিতে চাচ্ছেন? নোট করার সময় পাচ্ছেন না? তাহলে চিন্তার আর কারণ নেই। ‘গুরুগৃহ’ ব্লগ সবসময় ছাত্র/ছাত্রীদের কথা ভেবে গুরুত্বপূর্ণ নোটগুলো সংগ্রহ করে অনলাইনে আপলোড করে থাকে। আপনার যা কিছু প্রয়োজন সব পাবেন এই ব্লগে। তারই ধারাবাহিকতায় আজকে আপলোড করা হলো বাগান করার আনন্দ অনুচ্ছেদ।
শীতের পিঠা অনুচ্ছেদ class 6, class 7 |
বাগান করার আনন্দ অনুচ্ছেদ
বাগান বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। যেমন: ফলের বাগান, ফুলের বাগান, সবজি বাগান প্রভৃতি। আবার একই বাগানে প্লট করে সবকিছু চাষ করা যায়। বাগান করা কষ্টকর। কষ্টের পরে যে ফল পাওয়া যায় তা আনন্দের। বাগান করতে গেলে প্রথমে জায়গা নির্বাচন করতে হয়। চাষ দিয়ে জায়গাটি উপযুক্ত করতে হয়। এর পর প্রয়োজনীয় সার ও কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয়। অতপর মাটিতে বীজ, বা চারা রোপণ করতে হয়। চারা গজানোর পর শুরু হয় পরিচর্যা, সেচ প্রভৃতি। চারা বড় হতে থাকলে সময় সময় সেচ ও সার দিতে হয়। যখন চারাগুলো বড় হতে থাকে তখন বাগানের সৌন্দর্য বাড়তে থাকে। তখন মন আনন্দে ভরে যায় এবং কষ্টের কথা মনে থাকে না। আর যখন ফল ও ফুল ধরতে শুরু করে তখন আনন্দের সীমা থাকে না।
বাগান শুধু আনন্দের উৎস নয়। এটি আয়েরও উৎস। বাগানে উৎপাদিত ফল, ফুল, শাক-সবজি পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে অবশিষ্টগুলো বিক্রি করলে নগদ অঙ্গ পাওয়া যায়। বর্তমানে অনেকেই বাগান করে লাভবান হচ্ছে। তাজা শাক-সবজি, ফল-মূল পরিবারের পুষ্টিরও উৎস। নিজ হাতে বাগান করাকে শুধু শখ বলা ঠিক নয়, এটি স্বাবলম্বী ও আত্মকর্মী হওয়ারও একটি উপায়। শুধুমাত্র বাগানের আয় দিয়েই অনেক পরিবারের স্বচ্ছলতা ফিরে এসেছে, সুখে বসবাস করছে সবাই। নিজ হাতে বাগান করার আনন্দই আলাদা।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ অনুচ্ছেদ | বাংলা অনুচ্ছেদ জাতীয় স্মৃতিসৌধ |
তো কেমন লেগেছে বাগান করার আনন্দ অনুচ্ছেদ? আশাকরি ভালোই লেগেছে। এরকম আরও নানা অনুচ্ছেদ পেতে ব্লগটির সাথেই থাকুন।