কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অনুচ্ছেদ রচনা অথবা অনুচ্ছেদ কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? সামনে আপনার পরীক্ষা? খুব সুন্দর প্রিপারেশন নিতে চাচ্ছেন? নোট করার সময় পাচ্ছেন না? তাহলে চিন্তার আর কারণ নেই। ‘গুরুগৃহ’ ব্লগ সবসময় ছাত্র/ছাত্রীদের কথা ভেবে গুরুত্বপূর্ণ নোটগুলো সংগ্রহ করে অনলাইনে আপলোড করে থাকে। আপনার যা কিছু প্রয়োজন সব পাবেন এই ব্লগে। তারই ধারাবাহিকতায় আজকে আপলোড করা হলো কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অনুচ্ছেদ।
আমার প্রিয় শিক্ষক অনুচ্ছেদ ৫ম শ্রেণি | অনুচ্ছেদ আমার প্রিয় শিক্ষক |
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অনুচ্ছেদ
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত শুধু বাংলাদেশই নয়, পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। এর দৈর্ঘ্য ১৫৫ কিলোমিটার। কক্সবাজার জেলায় বঙ্গোপসাগরের তীর ঘেঁষে এ সমুদ্র সৈকত অবস্থিত। শুধু সারা দেশের মানুষ নয় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকরা এখানে ঘুরতে আসে। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত দেখতে খুবই সুন্দর। সাগরের ঢেউগুলো সমুদ্র সৈকতে এসে আছড়ে পড়ার দৃশ্য অত্যন্ত মনোরম। সমুদ্র সৈকতের আরেক নাম বেলাভূমি। বেলাভূমি শুধু বালি আর বালি। সৈকতের পাশেই হরেক রকমের পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছে বিভিন্ন দোকান। ঝিনুক ও পুতির মালাসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিস এখানে পাওয়া যায়। সমুদ্র সৈকতে দাঁড়িয়ে সূর্যাস্তের দৃশ্য দেখতে অপরূপ। দর্শনার্থীরা সূর্যাস্ত দেখতে সন্ধ্যায় এখানে ভীড় জমায়। সমুদ্র সৈকতের পাশেই রয়েছে ঝাউবন। সারি সারি ঝাউবন দেখতে অপূর্ব। অনেক দর্শনার্থী সেখানে ছবি তুলে। সাগরের গর্জন, নীল জল, ঢেউ আর বিস্তৃত আকাশ মানুষকে মুগ্ধ করে। আকাশ আর সাগরের বিশালতা সমুদ্র সৈকতে গেলেই শুধু দেখা যায়। সমুদ্র সৈকতের এক দিকে অথৈ জল, পেছনে পাহাড় আর দু’ পাশে বালি আর বালি। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ সমুদ্র সৈকত দেখতে আসে। বর্তমানে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পর্যটন শিল্প হিসেবে গড়ে ওঠেছে। তাই এর অর্থনৈতিক গুরুত্ব ও অনেক। এর রক্ষণাবেক্ষণে সরকারসহ সকলের এগিয়ে আসা উচিত। এটি আমদের ঐতিহ্য।
বাংলাদেশের নদী অনুচ্ছেদ |
তো কেমন লেগেছে অনুচ্ছেদটি? আশাকরি ভালোই লেগেছে। এরকম আরও নানা অনুচ্ছেদ পেতে ব্লগটির সাথেই থাকুন।